Blogger বনাম WordPress | কোনটি আপনার জন্য বেস্ট হবে জানুন - TechnicaLbd

Blogger বনাম WordPress
Blogger বনাম WordPress

Blogger বনাম WordPress | কোনটি আপনার জন্য বেস্ট হবে জানুন


একটি ওয়েবসাইট আপনার জীবন পরিবর্তন করতে পারে।
একটি ওয়েবসাইট আপনার অভিজ্ঞতাকে আকাশে নিয়ে যেতে পারে।
একটি ওয়েবসাইট আপনার চিন্তাভাবনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করতে পারে।

আজকের আর্টিকেলটি আপনি পড়ার আগে ঠিক করে নিন, আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। যদি আপনি ওয়েবসাইট বানাবেন বলে ঠিক করে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।

আপনি যখন নিজের কোন Website তৈরির কথা ভাবছেন (বিশেষ করে ব্লগ); তখন আপনার মনে একটি প্রশ্ন নিশ্চয়ই আসে যে, আপনার ওয়েবসাইটটি Blogger দিয়ে বানাবেন? নাকি WordPress দিয়ে বানাবেন?

আর যেহেতু ইতিমধ্যে WordPress নিয়ে বেশ কিছু আর্টিকেল এবং টিউটোরিয়াল রয়েছে ; সেহেতু আজকে আমার উচিত এই বহু জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন গুলো নিয়ে একটু বিস্তারিত আলোচনা করা। আপনি হয়তো অনলাইনে
Blogging বা লেখালেখি নিয়ে ভাবছেন। তাই আপনার জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি আসলে কোন মাধ্যমটি ব্যাবহার করে Blogging বা লেখালেখি করবেন। কেননা লেখালেখি করার জন্য প্ল্যাটফর্মটির উপরেই নির্ভর করে

আপনার নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর ডিজাইন কেমন হবে?
আপনার Website এ আপনি কি কি কনটেন্ট পোষ্ট করতে পারবেন?
আপনার website এ কি কি সুবিধা পাবেন? এবং আপনার ওয়েবসাইট থেকে আপনি কি কি মাধ্যমে বা কত রকম উপায়ে উপার্জন করতে চান?


ব্লগার (Blogger) :


ব্লগার Google এর একটি ফ্রি blogging প্ল্যাটফর্ম। তবে সর্বপ্রথম পায়রা ল্যাব ১৯৯৯ সালে এটি উদ্ভাবন করেন এবং প্রথমদিকে এর নাম ছিল Blogspot এই blogspot ছিল ইন্টারনেট এর প্রথমদিককার একটি ফ্রি Blog Posting প্ল্যাটফর্ম। ২০০৩ সালে Google এর ভবিষ্যৎ চাহিদার কথা চিন্তা করে পায়রা ল্যাব এর থেকে Google এটি কিনে নেয়। অতঃপর ২০০৬ সালে blogspot কে Google তাদের নিজস্ব সার্ভার এর আওতায় নিয়ে আসে এবং একে একটি কোন সাবস্ক্রিবশন চার্জ ছাড়া ফ্রি blogging প্ল্যাটফর্মে পরিণত করে। Google পরবর্তীতে এর নাম ‘blogspot’ থেকে ‘blogger’ করে।

ওয়ার্ডপ্রেস (WordPress) :


WordPress হল একটি ফ্রি PHP এবং মাইএসকিউএল ভিত্তিক ওপেন সোর্স ওয়েব কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। মূলত ব্লগ Websites তৈরির জন্য ২০০৩ সালের ২৭ মে প্রতিষ্ঠাতা ম্যাট মুলেনওয়েগ এই বিশেষ কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ‘WordPress’ কে রিলিজ করেন। যেখানে ব্লগার Google এর সার্ভারেই হোস্টেড ; সেখানে WordPress কে WordPress.org থেকে ডাউনলোড করে নিজস্ব ওয়েব হোস্টিং বা ওয়েব সার্ভারে ইন্সটল করতে হয়। WordPress কে বর্তমানে পৃথিবীর সেরা ওয়েব কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।

আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব মূলত কোন প্ল্যাটফর্মটি আপনার জন্য কতটা ভালো হবে; আর Blogger এবং WordPress কোনটিতে আপনি কি কি সুবিধা পাবেন এবং কি কি পাবেন না।

আপনার ওয়েবসাইটের খরচ:


আপনি যখন দুটির ভেতর যেকোনো একটিকে আপনার Blogging প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বেছে নিচ্ছেন তখন এখানে আপনার ওয়েবসাইট এর জীবনকাল কত হবে সে নিয়ে একটি প্রশ্ন থাকে। আরও Easy ভাবে বলতে গেলে আপনার ওয়েবসাইট ইন্টারনেটে কতদিন লাইভ থাকবে। Blogger এর ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটি অনেক সহজ। কেননা Blogger এর ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটের হোস্টিং এর বাপারে কোন টেনশন করতে হবে না; কারন Google এখানে আপনার ওয়েবসাইট এর হোস্টিং এর দায়িত্ব নিয়েছে। তাই আপনি যদি Blogger এর ডিফল্ট ডোমেইন দিয়ে কোন ওয়েবসাইট তৈরি করে রাখেন ; তবে যতদিন Google আসে, যতদিন আপনার Blog আছে আপনার ওয়েবসাইট তথা Blog একইরকম অক্ষত থাকবে।


যেহেতু আপনি Blogger এ কাস্টম ডোমেইনও ব্যাবহার করতে পারবেন সেহেতু আপনার ওয়েবসাইট চিরদিনই একটিভ থাকবে যদি আপনি আপনার Domain কে নিয়মিত রিনিউ করতে পারেন। সুতরাং Blogger Website এর জন্য আপনার বছরে খরচ হবে কেবল ডোমেইন এর জন্য ৮০০ টাকা থেকে ২০০০+ টাকা। এখানে নির্ভর করে আপনি কোন কি ডোমেইন কিনছেন। .COM ডোমেইন এর জন্য আপনার খরচ হবে বছরে ৮০০-৯০০ টাকা।

WordPress ওয়েবসাইট এর ক্ষেত্রে আপনার প্রধান খরচ হবে Domain এবং Hosting এর জন্য!


অন্যদিকে WordPress এর ক্ষেত্রে Domain এর পাশাপাশি আপনার Hosting প্ল্যানকেও নিয়মিত রিনিউ করতে হবে তথা Updated রাখতে হবে। আপনার ডোমেইন অ্যাড্রেস এবং হোস্টিং প্ল্যান এর যেকোনো একটি বন্ধ হয়ে গেলে ওয়েবসাইট পাঠকদের জন্য Website আর দৃশ্যমান হবেনা। অনেক সময় ওয়েবসাইট এর জন্য ডেডিকেটেড আইপি নেয়া থাকলে ডোমেইন চলে গেলেও আপনি হয়ত সাইট Access করতে পারবেন; তবে পাঠকদের কি হবে? সুতরাং WordPress ওয়েবসাইট ততদিন অ্যাক্টিভ থাকবে যতদিন আপনি ওয়েবসাইট এর পেছনে অর্থ খরচ করছেন।

একই ভাবে এখানে Blogger এর মত Domain এর খরচও হবে; পাশাপাশি এখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য SSL সার্টিফিকেটও কিনতে পারবেন, মানে আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য একটি সিকিউর কানেকশন। SSL সার্টিফিকেট সম্পর্কে বিস্তারিত একটি ব্লগ পাবলিশ করা হবে।

যাই হোক সেক্ষেত্রে SSL সার্টিফিকেটের জন্য ৫ ডলার থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে প্রতি বছরে, এটা নির্ভর করে আপনি কোন SSL সার্টিফিকেট প্যাক কিনছেন। তবে এখন ‘লেটস এনক্রিপ্টেড‘ নামক একটি ফ্রি SSL সার্ভিস আপনার ওয়েবহোস্টিং প্যানেলে পেয়ে যেতে পারেন; আর এটিও আপনার WordPress সাইট এর জন্য ফ্রি সিকিউরড কানেকশন এর কাজ করবে। যাক এবার আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে খরচটি তা হল আপনার সাইটের Hosting খরচ ; আর এক্ষেত্রে আপনার সস্তা ৫০০ টাকা থেকে খুবই প্রিমিয়াম মাসে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে প্রথম দিকে সেলফ হোস্টেড WordPress সাইটের ক্ষেত্রে Hosting নির্বাচন করতে পারবেন!

Website এর জন্য থিম


Blogger এর ক্ষেত্রে Google এর কতগুলো ডিফল্ট থিম রয়েছে তবে তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনার ভালো নাও লাগতে পারে। তবে Problem নেই আপনার জন্য রয়েছে অনেক থার্ড পার্টি থিম যেগুলোকে আপনি আপনার Blogger ওয়েবসাইটে ব্যাবহার করতে পারবেন; এখানে রয়েছে অনেক ফ্রি থিম আবার অনেক গুলো রয়েছে পেইড। সাধারনত Blogger থিমগুলোকে বলা হয় টেমপ্লেট। তবে WordPress এর থিম এর তুলনায় এখানে ফিচার পাওয়া যাই অনেক কম।

WordPress এর হিউজ ডেভেলপার বান্ধব পরিবেশ এবং এর ফাংশনালিটি WordPress থিম ডেভেলপারদের অনেক বেশি ফিচার যুক্ত করে দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। আর টেকনিকাল দিক থেকেও Blogger থিমগুলো প্রধানত HTML, Java script দিয়ে তৈরি হয়ার কারনে WordPress থিমগুলির থেকে এগুলোর লোডিং স্পিড অনেক সময় বেশি হয়। ব্যাপারটি আপনারা অনেক থিম রয়েছে  যেগুলো WordPress পাশাপাশি ব্লগার এর জন্যেও এভেইলেবল সেসব পরিক্ষা করে দেখতে পারবেন।

ফাংশনালিটি


WordPress ব্যাবহার করে আপনি Facebook এর মত একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও বানাতে পারবেন!

ফাংশনালিটি এর দিক দিয়ে Google এর Blogger থেকে WordPress অনেক এগিয়ে; যেখানে আপনি WordPress এর জন্য ২০০০০ এর বেশি নানারকম প্লাগিন্স পাচ্ছেন; সেখানে Blogger এর লেআউট সেকশন থেকে পাওয়া উইজার্ড গুলো  রয়েছে অনেক পিছিয়ে। WordPress এর থিম কাস্টমাইজেশন ,নানা রকম ফিচার কন্ট্রোল এর জন্য রয়েছে অনেক প্লাগিন। আর এসব নানা প্লাগিনস টুলস ব্যাবহার করে WordPress এর ব্যাবহার এক্সপেরিয়েন্স অন্যরকম মাত্রায় নিয়ে যাওয়া যায়। WordPress ইউজার রেজিস্ট্রেশান সিস্টেম রয়েছে; Google Blogger এ এটা নেই। এখানে তা ম্যানুয়াল ভাবে অ্যাডমিনকেই করতে হয়।

এখন অনেক Blogger থিম এসেছে যেখানে দেখা যায় যে , e-commerce এর মত নানারকম ফিচার। তবে তা খুবই সীমিত; এখানে কেবল থিম এর ভেতর যে সব ফিচার রয়েছে কেবল সেসবই। অন্য দিকে e-commerce এর মত দারুন কিছু তৈরি করার জন্য WordPress এ রয়েছে woo-commerce এর মত অফিসিয়াল প্লাগিন। woo-commerce WordPress এর ডেভেলপার কোম্পানি এর তৈরি অফিসিয়াল একটি প্লাগিন যেটি কিনা আপনার WordPress সাইটকে পুরোপুরিভাবে e-commerce রেডি করে তোলে। ফাংশনালিটি এর ক্ষেত্রে আরও কিছু যদি বলতেই হয়, তাহলে বলি পিপসো নামে একটি নতুন প্লাগিন এসেছে যার মাধ্যমে WordPress ব্যাবহার করে আপনি ফেসবুক এর মত একটি সম্পূর্ণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তৈরি করতে পারবেন!

Blogging এর ক্ষেত্রে কোনটি ভালো?


এখন কথা হচ্ছে এমন, কেবল Blogging বা লেখালেখি করবেন কোনটি ভালো? তবে সেক্ষেত্রে দুটিই ভালো ভালো। বরং যারা কেবল নিজের লেখাকে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য একটি মাধ্যম খুঁজছেন;  তাদের জন্য আমি বলবো Blogger ভালো। কেননা এখানে আপনার জন্য তেমন কোন খরচ হবে না; যদি কেবল Domain নেন সেক্ষেত্রে কেবল Domain এর খরচ হবে। Blogging এর জন্য অনেক সিম্পলে ডিজাইনের ওয়েবসাইট হলে ভালো হয়; আর সে জন্য আমি বলবো Blogger ভালো। আপনি অনেক সিম্পল এবং পুরোপুরি ফ্রি Blogger টেমপ্লেট পাবেন, যা ব্যাবহার করে আপনি অনেক সুন্দর একটি website প্রস্তুত করে তুলতে পারবেন।

অন্যদিকে কেবল এই  জন্য WordPress আপনার কাছে অনেক সময় বেশি খরচও মনে হতে পারে। তবে আপনি Blogging এর পাশাপাশি আরও অ্যাডিকশনাল ফাংশনালিটি পেতে চাইলে আপনার জন্য WordPress ভালো। Blogging অর্থাৎ লেখালেখি এর চাইতে বেশি চাহিদা হলে Blogger আপনার জন্য নয়; আপনার জন্য তখন WordPress.

Blogger ও WordPress কোনটা থেকে কেমন আয় করা সম্ভব?


Google Adsense এর ক্ষেত্রে ব্লগারের তুলনায় WordPress বেশি সুবিধাজনক!

তবে আয়ের চিন্তা মাথায় থাকলে আপনার জন্য WordPress সবচেয়ে ভালো। Blogger ব্লগেও আপনি Google Adsense পাবেন, তবে সেক্ষেত্রে আপনি আপনার ওয়েবসাইট Google  দ্বারা রিভিউ করে যে Adsense টি পাবেন তা হল ‘হোস্টেড’ অ্যাডসেন্স; যার মানে হল Google এর নিজস্ব প্ল্যাটফর্মে Host করা সাইট এর জন্য যে Adsense দেয়া হয় আরকি। আর মূলত Google এখানেই আপনার থেকে Income করে নেবে; কেননা এখানে আপনার Blogger সাইট Adsense থেকে যত আয় করবে তার থেকে ৪০% এর মত অর্থ নিজেরা নিয়ে নেবে; এবং বাকি টাকা আপনাকে দেবে। তবে অন্যদিকে নিজস্ব হোস্টেড WordPress সাইটের ক্ষেত্রে আপনি যে Adsense পাবেন তা হল ‘নন-হোস্টেড’ অ্যাডসেন্স। আর এখানে আপনি আপনার আয়ের ৬৮% পাবেন। সুতরাং আয়ের কথা মাথায় থাকলে WordPress বেস্ট।

এখানে আরেকটি পয়েন্ট রয়েছে, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা শর্ট ফর্মে SEO, যেটা প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর নিয়ে আনার কিছু কৌশল। Blogger সাইট সার্চ ইঞ্জিন বন্ধুত্বপূর্ণ হিসেবে তৈরি করা একটু মুশকিল, এতে ম্যানুয়াল সাইট এডিট করার প্রয়োজন পড়তে পারে, কিন্তু WordPress এ প্রত্যেকটি কাজের জন্য আলাদা আলাদা প্লাগিন রয়েছে, তাই জাস্ট সেগুলোকে ইন্সটল করার মাধ্যমেই সহজেই SEO ঠিক করে নিতে পারবেন।

সিকিউরিটি


Google এর Blogger নিরাপত্তার দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে। Google এর নিজস্ব ক্লাউড সার্ভারে হোস্টেড হওয়ার কারনে নিরাপত্তার ব্যাপারটা আপনি গুগল এর হাতেই ছেড়ে দিন। সুতরাং Google Blogger তখনই হ্যাক হওয়া সম্ভব কেবল যদি আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়। যদিও WordPress প্ল্যাটফর্মটি যথেষ্ট সিকিউর তবুও সেলফ হোস্টেড হওয়ার কারনে  এখানে নিরাপত্তার জন্য ৩য় পক্ষ নানা Pluggings ব্যাবহার করে ওয়েবসাইট নিরাপদ করা যায়।

Blogger এবং WordPress দুটি মাধ্যম তারা নিজ নিজ দিক থেকে খুবই ভালো Platform. দুটি প্ল্যাটফর্মের ভেতর ফিচার নিয়ে যেমন রয়েছে আকাশ পাতাল পার্থক্য; তেমনি ভাবে এদের সুবিধা নিয়েও রয়েছে আকাশ পাতাল পার্থক্য। Blogger ব্যাবহার করতে ব্যাবহারকারীর তেমন টাকা খরচ করতে হবে না। আবার WordPress ব্যাবহার করতে একটু বেশি অর্থ খরচ করতে হবে। তবে যদি নিয়মিত মান সম্মত কনটেন্ট দেয়ার ফলে ভবিষ্যতে আপনি অনেক বেশি সংখ্যক পাঠক পান; তবে সেক্ষেত্রে WordPress ব্যাবহার করেই আপনি বেশি সফল হবেন। আর ব্লগিংকে খুবই সিরিয়াসলি নিলেও আপনার জন্য WordPress হবে সেরা।

আশা করি আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে Blogger এবং WordPress এর ভেতরকার কিছু পার্থক্য সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। আপনি আসলে কোন Platform ব্যাবহার করবেন তা সম্পর্কে হয়ত আমার এই আর্টিকেলটি আপনাকে অনেকটাই সাহায্য করবে বলে মনে করি।

ধন্যবাদ!

Post a Comment

0 Comments